ঢাকা, ১৬ ফেব্রুযারি ২০২৩ : জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জামাতা ড. এম এ ওয়াজেদ মিয়া সারাজীবন গবেষণা করে গিয়েছেন। বাংলাদেশের আজকের উন্নয়নে তার অবদান চির স্মরণীয়। ডিজিটাল বাংলাদেশের পর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার স্মার্ট বাংলাদেশ গড়তে হলে ড. এম এ ওয়াজেদ মিয়ার জীবনাদর্শ অনুসরণ করতে হবে।
আজ (বৃহস্পতিবার) বাংলাদেশ জাতীয় সংসদের ডেপুটি স্পীকার মোঃ শামসুল হক টুকু রাজধানীর মোহাম্মদপুরে বিজ্ঞানী ড. এম এ ওয়াজেদ মিয়া স্মৃতি পাঠাগারে ‘ড. এম এ ওয়াজেদ মিয়ার ৮১তম জন্মবার্ষিকী ও স্মরণ সভা’য় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন। এ সময় তাঁর জন্মদিন উপলক্ষ্যে একটি কেক কাটা হয়।
ডেপুটি স্পীকার বলেন, ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট সপরিবারে বঙ্গবন্ধুকে হত্যাকাণ্ডের পর বঙ্গবন্ধুর দুই কন্যা শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানার ছায়ার মত পাশে ছিলেন ওয়াজেদ মিয়া। তাঁর অনেকগুলো পরিচয় থাকলেও তিনি সবসময় বঙ্গবন্ধুর জামাতা হিসেবে পরিচয় দিতে গর্ববোধ করতেন। তিনি কখনো প্রধানমন্ত্রীর স্বামীর পরিচয় ব্যবহার করে কোন সুবিধা নেন নি।
মোঃ শামসুল হক টুকু বলেন, বর্তমান প্রধানমন্ত্রীর স্বামী ওয়াজেদ মিয়া জাতির পিতার সাথে আন্দোলন সংগ্রামে পাশে থেকেছেন। বাঙালি জাতির অধিকার আদায় করতে গিয়ে জাতির পিতার সাথে জেল খেটেছেন।
নেত্রকোনা-১ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য ছবি বিশ্বাসের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ডা. মোঃ শারফুদ্দিন আহমেদ। এছাড়া স্থানীয় গন্যমান্য ব্যক্তিবর্গ ও গণমাধ্যমকর্মীগণ উপস্থিত ছিলেন।
বাংলাদেশ সময়: ২১:০৫:৩৯ ১৭৩ বার পঠিত