দুর্গম এলাকায় টেলিযোগাযোগ সম্প্রসারণের কাজ চলছে: বিটিআরসি

প্রথম পাতা » ছবি গ্যালারী » দুর্গম এলাকায় টেলিযোগাযোগ সম্প্রসারণের কাজ চলছে: বিটিআরসি
সোমবার, ১১ মার্চ ২০২৪



দুর্গম এলাকায় টেলিযোগাযোগ সম্প্রসারণের কাজ চলছে: বিটিআরসি চট্টগ্রামের দুর্গম এলাকা, হাওড় অঞ্চলসহ যেসব জায়গায় টেলিযোগাযোগের সুযোগ কম সেসব জায়গায় টেলিযোগাযোগ সম্প্রসারণের কাজ শুরু করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি) মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মোহাম্মদ খলিল-উর-রহমান।

সোমবার (১১ মার্চ) রাজধানীর সেগুনবাগিচার ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির নসরুল হামিদ মিলনায়তনে ‘টেলিযোগাযোগ খাতে বাজার প্রতিযোগিতা, মুঠোফোন গ্রাহকের স্বার্থসুরক্ষায় করণীয়’ শীর্ষক আলোচনা সভায় কথা বলেন বিটিআরসি মহাপরিচালক।

তিনি বলেন, প্রত্যেকটা সেক্টর এখন টেলিযোগাযোগের উপর নির্ভর করে। স্বাস্থ্যখাত, বাণিজ্যখাত, আইনশৃঙ্খলা যাই বলেন সব ক্ষেত্রেই টেলিযোগাযোগ গুরুত্বপূর্ণ। তাই এটিকে দুর্গম এলাকায় সম্প্রসারণ করে গ্রাহকদের সেবা নিশ্চিত করতে কাজ শুরু হয়েছে। কেননা, টেলিযোগাযোগ খাত বাংলাদেশের অর্থনীতিতে বিশেষ গুরুত্ব বহন করে।

বাংলাদেশে টেলিযোগাযোগের সার্ভিস এখন অনেক বেড়ে গেছে জানিয়ে তিনি বলেন, বর্তমানে টেলিযোগাযোগের লাইসেন্স ৩ হাজারের ওপরে। অথচ শুরুতে মাত্র হাতেগোনা কয়েকটা ছিল। এই সার্ভিস বেড়ে যাওয়ার পাশাপাশি এর সেবার মানও বাড়াতে সবাইকে একসঙ্গে কাজ করতে হবে।

বিটিআরসি মহাপরিচালক বলেন, প্রতিদিন গড়ে ২ শতাধিক ফোনকল রিসিভ করি। গ্রাহকরা নানা বিষয় নিয়ে অভিযোগ জানায়। আমরা চাই, গ্রাহকরা সেসব সমস্যার সম্মুখীন হন তারা যেন আমাদের অভিযোগ করেন। এক্ষেত্রে অভিযোগ জানানোর মাধ্যমে আমরা আপনাদের সেবাকে উন্নত করতে পারবো। ১০০ নম্বরে যোগাযোগ করে আপনারা অভিযোগ জানাতে পারবেন।

গ্রাহক সেবা নিশ্চিত করতে টেলিযোগাযোগখাতের ব্যবসায়ীদের আহ্বান জানিয়ে মহাপরিচালক বলেন, আপনারা গ্রাহকের সেবা নিশ্চিত করবেন। এতে দেশের অবস্থা উন্নত হবে, অর্থনীতির অবস্থা উন্নত হবে। আমরা পৃথিবীর অন্যদেশের মতো টেলিযোগাযোগ খাতে এগিয়ে যেতে পারব।

এসময় অনুষ্ঠানের লিখিত বক্তব্যে জানানো হয়, বিটিআরসির ২০২২-২৩ সালের বার্ষিক প্রতিবেদন অনুযায়ী জুন ২০২৩ সালে মোবাইল ফোন গ্রাহকের সংখ্যা ১৮ কোটি ৬১ লাখ। ইন্টারনেট গ্রাহকের সংখ্যা ১১ কোটি ৭২ লক্ষ ৫২ হাজার। ২০২৪ সালে এ বাজারের আকার আনুমানিক ৪.৮৭ বিলিয়ন মার্কিন ডলার যা ২০২৯ সালে ৫.৮৬ বিলিয়ন মার্কিন ডলারে উন্নিত হবে বলে আশা করা যাচ্ছে। এ শিল্পের মাধ্যমে মোবাইল ফাইনান্সিয়াল সার্ভিস (এমএফএস) ও ই-কমার্স ক্রমান্বয়ে বিকশিত হচ্ছে।

অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন এফবিসিসিআই ইনোভেশন অ্যান্ড রিসার্স সেন্টার প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সাবেক সচিব) ডা. বিকর্ণ কুমার ঘোষ, বাংলাদেশ প্রতিযোগিতা কমিশনের সাবেক পরিচালক মো. খালেদ আবু নাছের, রবি আজিয়াটা লিমিটেডের চীফ রেগুলেটরী অ্যাফেয়ার্স অফিসার ব্যারিস্টার সাহিদুল আলম, বাংলালিংক লিমিটেডের চীফ রেগুলেটরী অ্যাফেয়ার্স অফিসার তৈমুর আলম প্রমুখ।

বাংলাদেশ সময়: ১৫:৪৪:৪৯   ৮৩ বার পঠিত  




পাঠকের মন্তব্য

(মতামতের জন্যে সম্পাদক দায়ী নয়।)

ছবি গ্যালারী’র আরও খবর


ওয়াশিংটনে বাংলাদেশ দূতাবাসে সশস্ত্র বাহিনী দিবস উদযাপিত
পররাষ্ট্র সচিবের সঙ্গে আলজেরিয়ার রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
রোজায় বাজার সহনশীল রাখার চেষ্টা করা হবে: বাণিজ্য উপদেষ্টা
দেশের যুবকদের কর্মসংস্থানে কাজ করতে চায় বিশ্বব্যাংক
সীমান্তে দেড় কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ
সাফজয়ী ঋতুপর্ণা-মণিকা ও রুপনা চাকমাকে রাঙ্গামাটিতে সংবর্ধনা
রাজু ভাস্কর্যে ঢামেক শিক্ষার্থীদের উপস্থিতি প্রেরণা জোগায়: আসিফ মাহমুদ
বাংলাদেশে নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত লাগবে: জোনায়েদ সাকি
আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের বডি ল্যাঙ্গুয়েজ কেমন, জানালেন ফখরুল
৩ মাসে জ্বালানি খাতে ৩৭০ কোটি টাকা সাশ্রয়: জ্বালানি উপদেষ্টা

News 2 Narayanganj News Archive

আর্কাইভ