শিক্ষা ও ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানের ক্ষেত্রে বিশেষ রেয়াতের সুবিধা বিবেচনা করা হচ্ছে

প্রথম পাতা » ছবি গ্যালারী » শিক্ষা ও ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানের ক্ষেত্রে বিশেষ রেয়াতের সুবিধা বিবেচনা করা হচ্ছে
রবিবার, ১৪ জুলাই ২০২৪



শিক্ষা ও ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানের ক্ষেত্রে বিশেষ রেয়াতের সুবিধা বিবেচনা করা হচ্ছে

ভূমি সচিব মোঃ খলিলুর রহমান বলেছেন, অর্পিত সম্পত্তি প্রত্যর্পণ আইনের আওতায় প্রাপ্ত সরকারি সম্পত্তি ইজারা নিয়ে স্থাপিত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানের সালামির হারে বিশেষ রেয়াত সুবিধার কথা বিবেচনা করে দেখা হচ্ছে।

আজ সচিবালয়ে ভূমি মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে অনুষ্ঠিত ‘অর্পিত সম্পত্তি প্রত্যর্পণ আইন, ২০০১ এর ২৬ ধারা অনুযায়ী “সরকারি সম্পত্তির” অনুকূলে অভিন্ন খতিয়ান নম্বর বরাদ্দ এবং অর্পিত সম্পত্তির অস্থায়ী ইজারার সালামির হার পুনঃনির্ধারণ’ সংক্রান্ত কর্মশালায় সভাপতি হিসেবে বক্তব্য প্রদানকালে ভূমি সচিব মোঃ খলিলুর রহমান এ কথা বলেন।

কর্মশালায় আরও উপস্থিত ছিলেন ভূমি আপিল বোর্ডের চেয়ারম্যান মুহাম্মদ ইবরাহিম, ভূমি সংস্কার বোর্ডের চেয়ারম্যান মোঃ আব্দুস সবুর মন্ডল, ভূমি রেকর্ড ও জরিপ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক আনিস মাহমুদসহ ভূমি মন্ত্রণালয় ও এর আওতাভুক্ত দপ্তর/সংস্থার কর্মকর্তাবৃন্দ।

ভূমি সচিব আরও বলেন, ভূমিমন্ত্রী নারায়ন চন্দ্র চন্দের নির্দেশে ভূমি মন্ত্রণালয় বহুমুখী লক্ষ্য নিয়ে কাজ করছে। ভূমি খাতকে সরকারের রাজস্ব আহরণের গুরুত্বপূর্ণ দক্ষ খাত হিসেবে প্রতিষ্ঠা করা আমাদের অন্যতম লক্ষ্য। একই সঙ্গে দেশের প্রান্তিক ও অনগ্রসর অঞ্চলের মানুষের জন্য স্মার্ট ভূমি ব্যবস্থাপনার সুফল নিশ্চিত করাও আমাদের অগ্রাধিকার। এসব উদ্যোগ ভূমি খাতে গুণগত পরিবর্তন আনবে, যা দেশের সার্বিক অর্থনৈতিক উন্নয়নেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।

উল্লেখ্য, আজকের কর্মশালায় ক-তফসিলভুক্ত অর্পিত সম্পত্তি সঠিক ব্যবস্থাপনার জন্য সারা দেশে অভিন্ন নতুন খতিয়ানে তালিকাভুক্ত করার পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়েছে। এছাড়া, অর্পিত সম্পত্তির অস্থায়ী ইজারার সালামির হার পুনঃনির্ধারণের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়েছে। নির্দিষ্ট মেয়াদ শেষে সালামির হার পুনঃনির্ধারণ একটি নিয়মিত কার্যক্রম। এবার প্রথমবারের মতো শিক্ষা ও ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানের ক্ষেত্রে বিশেষ রেয়াতের সুবিধা বিবেচনা করা হচ্ছে।

প্রসঙ্গত, অর্পিত সম্পত্তি সংশ্লিষ্ট জনভোগান্তি দূর করতে ভূমিমন্ত্রী নারায়ন চন্দ্র চন্দের নির্দেশে ভূমি মন্ত্রণালয় ইতোমধ্যে দুটি গুরুত্বপূর্ণ পরিপত্র জারি করেছে।

উল্লিখিত একটি পরিপত্র অনুযায়ী, কোনও জমির খতিয়ানে দাগের আংশিক অর্পিত সম্পত্তির অংশ এবং আংশিক ব্যক্তিমালিকানাধীন হলে, অর্পিত সম্পত্তির অংশ বাদ দিয়ে বাকি অংশের যতটুকু ব্যক্তিমালিকানাধীন তা নামজারি করে দেওয়া হবে এবং নিয়মিত ভূমি উন্নয়ন কর গ্রহণ করা হবে।

একই সময়ে জারিকৃত অপর একটি পরিপত্র অনুযায়ী, বাতিলকৃত ‘খ’ তফসিলভুক্ত সম্পত্তির মধ্যে যেসবের মালিকানা আবেদনকারীর পক্ষে আদালত কর্তৃক নিরঙ্কুশভাবে প্রমাণিত হয়েছে কিংবা আবেদনকারীর বৈধ প্রমাণাদি ও দলিলাদি আছে, সেসব সম্পত্তির রেকর্ড সংশোধন করে মালিকানা হস্তান্তর করা হবে। এছাড়া, বাতিলকৃত ‘খ’ তফসিলভুক্ত সম্পত্তির মধ্যে যেসবের মালিকানার কোনও দাবিদার নেই, সেসব সম্পদ খাসকরণের ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

বাংলাদেশ সময়: ১৭:০৪:২০   ৩৮ বার পঠিত  




পাঠকের মন্তব্য

(মতামতের জন্যে সম্পাদক দায়ী নয়।)

ছবি গ্যালারী’র আরও খবর


আজকের রাশিফল
আল কোরআন ও আল হাদিস
ভোলায় বিপুল অস্ত্রসহ ৭ সন্ত্রাসী আটক
আসাম-মেঘালয় সীমান্তে পাঁচ বাংলাদেশি আটক
শরীয়তপুরে পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সাঃ) উদযাপন
ফরিদপুরে পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী উপলক্ষে জশনে জুলুসের শোভাযাত্রা
চেন্নাই পৌঁছেছে বাংলাদেশ দল
আওয়ামী লীগের হাতে থাকা অবৈধ অস্ত্র জনগণের বিরুদ্ধে ব্যবহার হচ্ছে : রিজভী আহমেদ
চোরাচালান প্রতিরোধে কোস্টগার্ডকে আন্তরিকতার সঙ্গে কাজ করার আহ্বান স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার
জামায়াত ক্ষমতায় গেলে কিছু চাপিয়ে দেবে না: ডা. তাহের

News 2 Narayanganj News Archive

আর্কাইভ