ইতিহাসের এই দিনে

প্রথম পাতা » আন্তর্জাতিক » ইতিহাসের এই দিনে
সোমবার, ১০ ডিসেম্বর ২০১৮



---

(আন্তর্জাতিক মানবাধিকার দিবস)
১৯৪৮ সালের ১০ ডিসেম্বর জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে গৃহীত মানবাধিকার সংক্রান্ত সার্বজনীন ঘোষণার
আলোকে মানবাধিকার দিবস ঘোষিত হয়। জাতিসংঘের প্রধান প্রধান সাফল্যের মধ্যে মানবাধিকার প্রতিষ্ঠাই সর্বপ্রথম । জাতি, বর্ণ, নারী-পুরুষ, ভাষা বা ধর্ম নির্বিশেষে সকল মানুষের জন্য মানবিক অধিকার ও মৌল স্বাধীনতার মর্যাদা প্রতিষ্ঠায় আন্তর্জাতিক সহযোগিতা অর্জনই হলো জাতিসংঘের অন্যতম লক্ষ-জাতিসংঘ সনদের ১নং ধারায় এ কথাটিই বিঘোষিত হয়েছে। ১০ ডিসেম্বর ঘোষিত সার্বজনীন ঘোষণায় সাধারণ পরিষদ উল্লেখ করে যে, সকল জনগোষ্ঠী ও সকল জাতির জন্য অর্জিত সাফল্যের এক সাধারণ মানদন্ড। এতে উল্লিখিত সকল প্রকার অধিকার ও স্বাধীনতার কার্যকর স্বীকৃতি এবং তা প্রতিপালনে অগ্রগতি অর্জন ও নিশ্চয়তা বিধানের জন্য সাধারণ পরিষদ ওই ঘোষণায় সকল সদস্য রাষ্ট্র ও জনগণের প্রতি আহবান জানায় ।

মানবাধিকার সার্বজনীন ঘোষণার ১ ও ২নং অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে মর্যাদার দিক দিয়ে সকল মানুষই স্বাধীন ও সমান এবং প্রতিটি মানুষই জাতি, বর্ণ, নারী-পুরুষ, ভাষা, বর্ণ, রাজনৈতিক বা অন্যান্য মতাদর্শ, জাতীয় ও সামাজিক পটভূমি জন্মগত বা অপরাপর মর্যাদা তথা যে কোন প্রকার বিভিন্নতা নির্বিশেষে ঘোষণায় উল্লিখিত সকল ধরনের অধিকার ও স্বাধীনতা ভোগের অধিকারী ।

জাতিসংঘ প্রণীত মানবাধিকার সম্পর্কিত আইন বিশ্বের সকল দেশের জন্য প্রযোজ্য। মানবাধিকার সংরক্ষণ ও বিশ্বের সর্বত্র সকল জনগোষ্ঠীর প্রতি এর কল্যাণ পৌছে দেয়ার জন্য জাতিসংঘের রয়েছে অত্যন্ত কার্যকর কর্মকৌশল । মানবাধিকার প্রশ্নে আইন, কর্মকৌশল উত্তরোত্তর সংস্কার হচ্ছে এবং এক্ষেত্রে জাতিসংঘের ভূমিকাও বৃদ্ধি পাচ্ছে। মানবাধিকার বিষয়টি এখন জাতিসংঘ তৎপরতার অন্যতম প্রধান ক্ষেত্র। শান্তিরক্ষা থেকে শুরু করে উন্নয়ন কিংবা মানবিক ত্রাণ সহায়তা অর্থাৎ কর্মক্ষেত্রে যেটাই হোক না কেনো মানবাধিকার হচ্ছে জাতিসংঘের সকল তৎপরতার মধ্যে সমন্বয়সূত্র। জাতিসংঘের সদস্য রাষ্ট্র হিসেবে বাংলাদেশ প্রতিবছর অত্যন্ত গুরুত্বের সঙ্গে দিবসটি পালন করে। এ উপলক্ষে থাকে বিভিন্ন ধরনের কর্মসূচি।

(সিরাজুদ্দীন অপহৃত)
সৎ, দেশপ্রেমিক, সাংবাদিক, বুদ্ধিজীবী সিরাজুদ্দীন হোসেন ১৯৭১-এ দেশ স্বাধীনের ছ’দিন পূর্বে আজকের এ দিনে ঢাকার চামেলীবাগের বাসা থেকে অপহৃত হন । আলবদর সদস্যরা তাকে ধরে নিয়ে যায়। আর ফিরে আসেননি তিনি। মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে দৈনিক ইত্তেফাকে তার দুঃসাহসিক সম্পাদকীয় এবং মুক্তিযোদ্ধাদের বিভিন্নভাবে সহায়তা তাকে এক অর্থে মৃত্যুর দিকে ঠেলে দেয়।

সিরাজুদ্দীন হোসেনের জন্ম ১৯২৯ সালের ১ মার্চ মাগুরা শালিখার শরশুনা গ্রামে। ৩ বছর বয়সে তিনি পিতৃহীন হন। ১৯৪৩ সালে ঝিকরগাছা স্কুল থেকে ম্যাট্রিক, ১৯৪৫ সালে যশোর মধুসূদন কলেজ থেকে আই.এ এবং ’৪৭-এ কলকাতা ইসলামিয়া কলেজ থেকে বিএ পাস করেন। কলকাতায় দৈনিক আজাদে শিক্ষনবিস হিসেবে তার সাংবাদিকতা শুরু। পাকিস্তান সৃষ্টির পর আজাদ ঢাকায় স্থানান্তরিত হলে তিনি হন এর সহকারী বার্তা সম্পাদক। পরে বার্তা সম্পাদক। ‘৫৪ তে আজাদ ছেড়ে যোগ দেন ইত্তেফাকে । ‘৭০-এ ইত্তেফাকের কার্যনির্বহী সম্পাদক পদে উন্নীত হন । দৈনিক ইত্তেফাক বিখ্যাত হওয়ার নেপথ্যে তার অবদান অপরিসীম। তার সংবাদ নির্বাচন, শিরোনাম, পরিবেশনায় মুন্সিয়ানায় ইত্তেফাক সমৃদ্ধ হয়েছে। রাজনৈতিকভাবে তিনি ছিলেন হোসেন শহীদ সোহরাওয়াদী ও শেখ মুজিবুর রহমানের একান্ত অনুসারী। সাবেক পূর্ব পাকিস্তান সাংবাদিক ইউনিয়নের দু’বার সভাপতি ছিলেন তিনি। সাংবাদিকতার পাশাপাশি সিরাজুদ্দীন হোসেন কয়েকটি গ্রন্থও রচনা করেছেন। এগুলোর মধ্যে মহিয়সী নারী, ইতিহাস কথা কও, ঞযব উধুং উবপরংরাব উল্লেখযোগ্য। সাংবাদিকতায় বিশেষ অবদানের জন্যে ১৯৭৭ সালে তাকে মরণোত্তর একুশে পদক দেয়া হয়েছে।

(বীরশ্রেষ্ঠ রুহুল আমিনের শাহাদাত)
কর্তব্যজ্ঞান ও দেশপ্রেমের কাছে জীবনের মায়াকে তুচ্ছ করে ১৯৭১ সালে স্বাধীনতা যুদ্ধের এ দিনে খুলনায় শাহাদাতবরণ করেন রুহুল আমিন আর্টিফিসার। ৬ ডিসেম্বর মুক্তিবাহিনী যশোর সেনানিবাস দখলের পর পদ্মা, পলাশ এবং ভারতীয় একটি গানবোট পানলে, খুলনার মংলা বন্দরে পাকিস্তানি নৌঘাটি পিএনএস তিতুমীর দখলের উদ্যোগ নেয়। ১০ ডিসেম্বর গানবোটগুলোর ওপর ৩টি জঙ্গি বিমান উড়তে দেখে মুক্তিযোদ্ধারা গুলি করে এগুলোকে ভূপাতিত করতে চান। কিন্তু অভিযানের সর্বাধিনায়ক মিত্রবাহিনীর ক্যাপ্টেন মনোন্দ্রনাথ জানান এগুলো পাকিস্তানি নয়, ভারতীয় বিমান। কিছুক্ষণের মধ্যে জঙ্গি বিমানগুলো আচমকা গুলি বর্ষণ শুরু করে। এতে ‘পদ্মা’ অচল হয়ে যায়। রুহুল আমিন পাল্টা গুলি বর্ষণের নির্দেশ চান । কিন্তু নির্দেশ মেলে না। এরপরও তিনি হয় জয়, নয় ক্ষয় আহবান জানিয়ে ইঞ্জিন রুমে প্রবেশ করেন। কিন্তু অধিনায়কের আদেশ অমান্য করে বিমানগুলোকে চ্যালেঞ্জ করা হলো না। জঙ্গি বিমানের গোলার আঘাতে নিশ্চিহ্ন হয়ে যায় পলাশ’। রুহুল আমিনের দেহ হয়ে যায় ছিন্নভিন্ন কৃতজ্ঞ জাতি তাকে বীরশেষ্ঠ সন্মনে ভূষিত করেছে। রুহুল আমিনের জন্ম ১৯৩৫ সালে নোয়াখালীর সোনাইমুড়িতে। ১৯৫৩ তে জুনিয়র মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে পাকিস্তান বিমান বাহিনীতে যোগ দেন।

পেশাগত প্রশিক্ষণ শেষ করেন ১৯৫৮ তে। ‘৬৫ তে পিএনএস কারসাজে কোর্স সম্পন্নের পর আর্টিফিসার পদে নিযুক্ত হন। ৬৮ তে বদলি হন চট্টগ্রাম পিএনএস বখতিয়ার নৌঘাটিতে। ৭১’র এপ্রিলে ঘাটি থেকে পালিয়ে ভারতের ত্রিপুরা সীমান্ত অতিক্রম করে ২নং সেক্টরে মুক্তিযুদ্ধে যোগ দেন। বাংলাদেশ নৌবাহিনী গঠিত হলে কলকাতায় আগমন। ভারত সরকার বাংলাদেশকে পদ্মা ও পলাশ নামে দুটি গানবোট উপহার দেয়। তার একটি পলাশের ইঞ্জিনরুমে আর্টিফিসার ছিলেন রুহুল আমিন ।

১৮৩০ খ্রিষ্টাব্দের ১০ ডিসেম্বরে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বিখ্যাত কবি মিসেস এমিলি ডিকেনসন জন্মগ্রহণ করেন। তিনি কলেজ পর্যায় পর্যন্ত পড়ালেখা করেন। তিনি অবশ্য কলেজে পড়ালেখা বাদ দিয়েছেন কিন্তু বাসায় ঠিকই লেখাপড়া চালিয়ে গেছেন। মিসেস ডিকেনসন মার্কিন বিখ্যাত কজন লেখকের সাথে পরিচিত হবার পর কবিতা লেখা তথা সাহিত্য চর্চার ব্যাপারে আগ্রহী হয়ে ওঠেন। তিনি প্রায় দুই হাজার পংক্তি কবিতা রচনা করেন যার মধ্যে তিনটি কাব্যকাহিনী তাঁর জীবদ্দশায় ছাপা হয়েছিল। বাকি কবিতা ছাপা হয় তাঁর মৃত্যুর পর। মার্কিন এই কবির কবিতায় তাঁর অন্তজর্লা অর্থাৎ ভেতরের দুঃখ-কষ্টগুলোর প্রতিফলন ঘটেছে। তাঁর কবিতাগুলো ছোট্ট ছোট্ট কিন্তু সেগুলোর প্রভাব ব্যাপক। এমিলি ডিকেনসন ১৮৮৬ খ্রিষ্টাব্দে উৎপীড়িত জীবনের পরিসমাপ্তি ঘটিয়ে পরলোকে যাত্রা করেন।

১৮৯৬ সালের এই দিনে সুইডিশ রসায়নবিদ আলফ্রেড বার্নাড নোবেল মৃত্যুবরণ করেন। ১৮৩৩ সালে তিনি জন্মগ্রহণ করেন। তরুণ বয়সে তিনি রাশিয়ায় চলে যান। নোবেল রসায়ন শাস্ত্রে বছরের পর বছর গবেষণা করার পর অবশেষে ১৮৬৭ খ্রিষ্টাব্দে ডিনামাইট আবিষ্কার করতে সক্ষম হন। কিন্তু চমৎকার এই আবিষ্কারটি শান্তিপূর্ণভাবে ব্যবহৃত না হয়ে যুদ্ধাস্ত্র হিসেবেই ব্যবহৃত হয়েছে। সেজন্যেই নোবেলের প্রস্তাব অনুযায়ী শান্তি ও নিরাপত্তার জন্যে অবদান রেখেছেন-এরকম একজন মনীষীকে প্রতিবছর শান্তি পুরস্কারে ভূষিত করা হয়। তাঁর নামেই তাই এই পুরস্কারকে বলা হয় নোবেল পুরস্কার। মোট ৫টি বিষয়ের ওপর নোবেল পুরস্কার দেওয়া হয়। বিষয়গুলো হলো পদার্থ বিজ্ঞান, রসায়ন, চিকিৎসা বিজ্ঞান, সাহিত্য এবং বিশ্বশান্তি। আজকাল অবশ্য পুরস্কারের জন্যে ব্যক্তি নির্বাচনের ওপর পরাশক্তিগুলোর হস্তক্ষেপ পড়েছে সাংঘাতিকভাবে। তাই নোবেল পুরস্কার দেওয়ার মূল যে উদ্দেশ্য ছিল তাতে বিচ্যুতি ঘটেছে।

১০৪৮ সালের এইদিনে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদ বিশ্ব মানবাধিকার ঘোষণা দেয় এবং মানুষের ব্যক্তিগত ও সামাজিক অধিকারের বিষয়টি অনুমোদন করে। বিশ্বের বহু দেশের প্রতিনিধির উপস্থিতিতে জাতিসংঘের এই মানবাধিকার ঘোষণাটি অনুমোদিত হয়। এই ঘোষণাটির একটি ভূমিকা রয়েছে এবং রয়েছে ৩০ টি অনুচ্ছেদ। প্রথম অনুচ্ছেদেই সবার সমান অধিকার এবং সবার মাঝে ভ্রাতৃত্বপূর্ণ ও আন্তরিক সম্পর্কের কথা বলা হয়েছে। কিন্তু বাস্তবে এই ঘোষণার উদ্দেশ্য এবং মানবাধিকার রক্ষার ক্ষেত্রে আন্তর্জাতিক সমাজের কার্যক্রমের মাঝে ব্যাপক পার্থক্য লক্ষ্য করা গেছে। এই ঘোষণাটি কার্যত পশ্চিমা পরাশক্তিগুলোর উপনিবেশবাদী স্বার্থ হাসিলের লক্ষ্যে বিশ্বের স্বাধীনতাকামী দেশগুলোর ওপর অর্থনৈতিক এবং রাজনৈতিক চাপ প্রয়োগের হাতিয়ারে পরিণত হয়েছে। তাই বিশ্বের বহু দেশ এখন এই তিক্ত অভিজ্ঞতার কারণে মানবাধিকার ঘোষণায় পরিবর্তন আনার দাবী জানাচ্ছে এবং এই ঘোষণাকে যেন কেউ হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করতে না পারে সেই ব্যবস্থা গ্রহণের আহ্বান জানাচ্ছে।

ফার্সি ১৩৬০ সালের এই দিনে বিখ্যাত আলেমে দ্বীন সাইয়্যেদ আব্দুল হোসাইন দাস্ত্গেইব জুমার নামাযে যাবার পথে সন্ত্রাসী মোনাফেকিন গোষ্ঠির হামলায় শহীদ হন। ফার্সি ১২৯২ সালে ইরানের দক্ষিণাঞ্চলীয় ঐতিহাসিক শহর শিরাযে তিনি জন্মগ্রহণ করেন। এই ইসলামী চিন্তাবিদ ধর্মীয় শিক্ষার প্রাথমিক জ্ঞান লাভের পর ইরাকের নাজাফে অবস্থিত ধর্মতত্ত্ব কেন্দ্রে যান। সেখানে তিনি ইজতেহাদ পর্যন্ত পড়ালেখা করেন। ইরানের অপরাপর আলেমের মতো তিনিও শাহ বিরোধী সংগ্রামে অংশ নিয়ে বহুবার কারাবন্দী হন। ইসলামী বিপ্লব বিজয়ের পর আয়াতুল্লাহ দাস্ত্গেইব সংবিধান প্রণয়নের জন্যে বিশেষজ্ঞ পরিষদের শিরাযের প্রতিনিধি হিসেবে পরিষদে উপস্থিত হলে ইমাম খোমেনী ( রহ ) তাঁকে শিরাযের জুমা নামাযের ইমাম নিযুক্ত করেন। তিনি বহু গুরুত্বপূর্ণ বই লিখে গেছেন। কোরআনের বহু সূরারও তাফসির করেছেন তিনি।

১৯৮২ সালের এই দিনে ইরানের বিশিষ্ট লেখক ও অনুবাদক ডক্টর আলী আসগর সুরূশ ৭৪ বছর বয়সে মারা যান। পড়ালেখা শেষ করে তিনি অনুবাদ ও গবেষণাকর্মে লিপ্ত হন।ফরাশি ভাষা থেকে ফার্সি ভাষায় অনুবাদ করা ছাড়াও তিনি ইংরেজি এবং আরবি ভাষাতেও ব্যাপক দক্ষতা অর্জন করেন। তিনি বহু বই লিখে গেছেন। তাঁর লেখা গুরুত্বপূর্ণ কটি বই হলো “ফরাশি ভাষার তুলনামূলক অভিধান,রোমান সা¤্রাজ্য ও খ্রিষ্টবাদের উদ্ভব,নিকট প্রাচ্যের প্রাচীন সভ্যতা ইত্যাদি।

এছাড়াও এইদিনে বিখ্যাত মুসলিম ইতিহাসবিদ ও মুহাদ্দিস আবু আব্দুল্লাহ ভাগেদি মৃত্যুবরণ করেন।

খিলাফত আন্দোলনের অন্যতম সংগঠক মওলানা মহম্মদ আলীর জন্ম (১৮৭৮)
নোবেল পুরস্কার প্রবর্তক আলফ্রেড নোবেলের মৃত্যু (১৮৯৬)
স্পেনের দখল থেকে কিউবার স্বাধীনতা লাভ (১৮৯৮)
আলফ্রেড নোবেলের অন্তিম ইচ্ছা অনুযায়ী নোবেল পুরস্কার প্রদান শুরু (১৯০১)
জাঞ্জিবার স্বাধীনতা লাভ (১৯৬৩)
১১৯টি দেশের সমুদ্র আইন সংক্রান্ত জাতিসংঘ কনভেনশনে স্বাক্ষর (১৯৮২)
চেকোস্লোভাকিয়ায় ৪১ বছর পর কমিউনিষ্ট বিরোধী সরকার প্রতিষ্ঠা (১৯৮৯)
স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের প্রথম কণ্ঠদাতা আবুল কাসেম সন্দ্বীপের মৃত্যু (১৯৯৫)

বাংলাদেশ সময়: ১১:২৭:৩৪   ২০৩ বার পঠিত  




পাঠকের মন্তব্য

(মতামতের জন্যে সম্পাদক দায়ী নয়।)

আন্তর্জাতিক’র আরও খবর


কানাডায় এলোপাথাড়ি গোলাগুলি, চার বাংলাদেশি আহত
মিয়ানমারের সামরিক অভ্যুত্থান ব্যর্থ করতে চায় জাতিসংঘ - গুতেরেস
ব্রাজিলে করোনায় ২ লাখ ২৭ হাজার ৫৬৩ জনের মৃত্যু
করোনায় বিশ্বে মৃত্যুর সংখ্যা ২২ লাখ ৭৬ হাজার ছাড়াল
ঘরের মাঠে টানা দ্বিতীয় হার লিভারপুলের
ফেসবুক বন্ধ করল মিয়ানমারে সামরিক জান্তা
করোনার বিরুদ্ধে ৯২ শতাংশ কার্যকর স্পুটনিক ভি
করোনার ছোবলে থামছে না প্রাণহানি, মৃত্যুর সংখ্যা ২২ লাখ ৪৭ হাজার
মিয়ানমার ইস্যুতে জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের বৈঠক আজ
তুর্কি নিয়ন্ত্রিত উত্তর সিরিয়ায় গাড়ি বোমা বিস্ফোরণে ১২ জন নিহত

আর্কাইভ