সংস্কৃতি বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ বলেছেন, কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর যেমন ভারতের সম্পদ তেমনি বাংলাদেশেরও গুরুত্বপূর্ণ সম্পদ। বিদ্রোহী কবি কাজী নজরুল ইসলাম যেমন ভারতের পশ্চিমবঙ্গে জন্মগ্রহণ করেছেন, তেমনি জাতীয় কবি হিসেবে বাংলাদেশের মাটিতে সমাহিত হয়েছেন। অন্যদিকে বাংলাদেশ ও ভারতের পশ্চিমবঙ্গের বাঙালি সংস্কৃতি হাজার বছরের ঐতিহ্যবাহী ও সমৃদ্ধ। এ অভিন্ন সাংস্কৃতিক বন্ধন প্রতিবেশী দু’দেশের মানুষকে নিকটতর করেছে।
পারস্পরিক ভালোবাসা, ভ্রাতৃত্ববোধ ও সম্প্রীতিকে আরো সমুন্নত করেছে। ভারত ও বাংলাদেশের এ সাংস্কৃতিক বন্ধন চিরঅটুট থাকুক। প্রতিমন্ত্রী আজ ঢাকায় বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির জাতীয় নাট্যশালা মিলনায়তনে গঙ্গা-যমুনা সাংস্কৃতিক উৎসব পর্ষদ আয়োজিত ১১ হতে ২০ অক্টোবর ২০১৯ পর্যন্ত দশ দিনব্যাপী ‘গঙ্গা-যমুনা সাংস্কৃতিক উৎসব ২০১৯’ এর উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন। ‘গঙ্গা-যমুনা সাংস্কৃতিক উৎসব ২০১৯’ এর আহ্বায়ক গোলাম কুদ্দুছের সভাপতিত্বে উৎসবের উদ্বোধন করেন আসাদুজ্জামান নূর এমপি এবং ভারতের নাট্যব্যক্তিত্ব মেঘনাদ ভট্টাচার্য।
উল্লেখ্য, গঙ্গা-যমুনা সাংস্কৃতিক উৎসব ২০১৯-এ ভারতের ৪টি দল, ঢাকা ও ঢাকার বাইরের ৩৬টি নাট্যদল-সহ আবৃত্তি, সংগীত ও পথনাটকের সর্বমোট
১২১টি সংগঠন অংশগ্রহণ করছে।
বাংলাদেশ সময়: ২৩:২০:৪৫ ১৬৫ বার পঠিত